পুর্নব্যবহার এবং পরিবেশ।

Principios adaptados al Siglo XXI

আমাদের বিজনেস মডেল এ মূল প্রযুক্তিগত উন্নতির ক্ষেত্রে টেকসইক্ষমতাকে বিবেচনা করে। যেকোন ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করা যেকোন কোম্পানিরই এটাই করা উচিত। যদিও এই বিষয়ে সচেতনতা বাড়ছে এবং মানুষ ক্রমাগত নিয়মের মধ্যে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে যেমন, তাদের দৈনন্দিন জীবনে পুনঃব্যবহারের চর্চা করছে। উৎপাদিত পণ্যের পুনর্ব্যবহারের সুযোগ থাকা, ইকোসিস্টেম এ সবচেয়ে বড় প্রভাব ফেলছে। এই কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলো নেয়া উচিত ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে। নিঃসন্দেহে, কর্পোরেট খাতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হলো ক্ষতিকর গ্যাস নিঃসরণ একদম শূন্য রাখা।

El reciclaje de los dispositivos electrónicos o la reutilización de elementos debe ser una constante en las empresas tecnológicas para no generar montañas de residuos contaminantes sin procesar

তৈরি না হয় এবং যাতে করে দূষিত বৈদ্যুতিক বর্জ্য তৈরি না হয়। একজন ব্যক্তির ব্যবহার করা বৈদ্যুতিক ডিভাইসের সংখ্যা এবং এবং প্রতি দশকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিমাণের কথা চিন্তা করলে অবাক হতে হয়। কনজাম্পশন (consumption) এবং শক্তির বর্তমান মডেলে এই সংখ্যা স্থির থাকবে না, এবং যত বছর যাচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদের পরিমাণ কমছে।

শিল্পের প্রভাবকে (industrial impact) সংক্ষেপে বলা যেতে পারে চেইন রিঅ্যাকশন, যেখানে অনিয়ন্ত্রিতভাবে সম্পদ ব্যবহার করা হয় এবং এর ফলে আশপাশে বসবাস করা মানুষ ও পরিবেশের ওপর প্রভাব পরে এবং সম্পদের দূষণ ঘটনায় যেমন পানি এবং জমির দূষণ ঘটায়। এর ফলে সম্পদের ঘাটতি দেখা দেয়, দূষণ ঘটে, কার্বন ফুটপ্রিন্ট এবং CO2 এর নিঃসরণ বেড়ে যায়। এজন্য, কাঁচামাল সংগ্রহ থেকে শুরু করে উৎপাদিত পণ্য ব্যবহার পর্যন্ত সকল স্তরে টেকনোলোজি ডিপার্টমেন্ট দ্বারা টেকসইক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।